খুঁজুন
রবিবার, ১২ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৮শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়ন শাখার দ্বি – বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত।

ইসমাইল হোসেন, শ্যামনগর (সাতক্ষীরা)
প্রকাশিত: শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫, ৮:১৬ অপরাহ্ণ
বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়ন শাখার দ্বি – বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত।

বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়ন শাখার দ্বি – বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শ্যামনগর উপজেলার মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের হরিনগর বাজারে মুন্সিগঞ্জ জামাতে ইসলামীর কার্যালয়ের শনিবার ( ১১ জানুয়ারি) বিকাল ৩ টায়। বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন, মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়ন শাখার সভাপতি বাবলুর রহমান মোল্লার সভাপতিত্বে।প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন সাবেক সংসদ সদস্য সাতক্ষীরা ৪ আসনের গাজী নজরুল ইসলাম, সম্মানিত অতিথি , বাংলাদেশ জামাতে ইসলামের জেলা কর্ম পরিষদ সদস্য, মাওলানা আব্দুল মজিদ, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন শ্যামনগর উপজেলা শাখার সভাপতি মাস্টার আবদুর রশিদ, প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়ন শাখার ,গাজী আবুল হোসেন, বিশেষ অতিথি থেকে বক্তব্য দেন ,সাধারণ সম্পাদক ,বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের, মাওলানা মিজান ।

উপস্থিত ছিলেন সুন্দরবন প্রেসক্লাবের সভাপতি বেলাল হোসেন, সুন্দরবন প্রেসক্লাবের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আয়ুব আলী, সিনিয়র সহ-সভাপতি মাহফুজুর রহমান (তালেব) , সদস্য ইসমাইল হোসেন, অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন ৭নং মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়ন শাখায় , বাবলুর রহমান মোল্লাকে, সভাপতি ও শওকাত হোসেন পাড় কে সাধারণ সম্পাদক করে ১৯ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির অনুমোদন দিয়ে শপথ পড়ানো হয়।

দিনের শুরুতে প্রতিদিন সকালে খেজুর খেতে পারেন

সুন্দরবন নিউজ ২৪ ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫, ২:৪১ অপরাহ্ণ
দিনের শুরুতে  প্রতিদিন সকালে খেজুর খেতে পারেন

খেজুরে প্রচুর দ্রবণীয় আঁশ থাকে, যা হজম প্রক্রিয়ার জন্য ভালো। কোষ্ঠকাঠিন্য ও পেটের সমস্যা দূর করতে পারে খেজুর।
খেজুর হৃৎপিণ্ডের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। রক্তপ্রবাহে গতি সঞ্চার করে। ভিটামিন ও খনিজের উৎস এ ফলটি প্রতিদিন খেয়ে কমাতে পারেন কোলেস্টেরলের মাত্রা ও প্রতিরোধ করতে পারেন নানারকম অসুখ-বিসুখ।

বিশেষজ্ঞদের মতে, মিষ্টি স্বাদের এ ফলটিতে ফ্যাটের পরিমাণ কম বলে এটি কোলেস্টেরল কমায়। এতে রয়েছে প্রোটিন, ডায়েট্রি ফাইবার, ভিটামিন বি-১, বি-২, বি-৩, বি-৫ ও ভিটামিন এ।

গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন মাত্র তিনটি খেজুর খেয়ে বিভিন্ন প্রকার শারীরিক সমস্যা কাটানো সম্ভব। এড়ানো সম্ভব প্রসবকালীন ঝুঁকির মাত্রা।

দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় ফাইবার এবং বিভিন্ন প্রকার অ্যামিনো এসিড থাকায় খেজুর হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে।

প্রাকৃতিক গ্লুকোজ, সুক্রোজ ও ফ্রুক্টোজ রয়েছে বলে এটি এনার্জি বুস্টার হিসেবে পরিচিত। কম ক্যালরিযুক্ত এ ফলটি বিকেলের স্ন্যাকসে ওট ও দুধের সঙ্গে যোগ করতে পারেন।

লোহার উৎকৃষ্ট উৎস বলে যাদের অ্যানিমিয়া রয়েছে তারা নিয়মিত খেজুর খান। ফ্লোরিন সমৃদ্ধ খেজুর দাঁতের ক্ষয়রোধে সহায়ক।

শরীর ঝরঝরে রাখতে সারারাত দুধে বিচি ছাড়ানো খেজুর ভিজিয়ে রাখুন। সকালে দুধ সমেত খেজুর মিক্সারে ব্লেন্ড করে নিন। খাওয়ার সময় মধু ও এলাচগুঁড়া ব্যবহার করতে পারেন।

যারা ওজন বাড়াতে চান তাদের জন্য বিশেষ উপযোগী একটি খাবার খেজুর। এছাড়া যাদের ডায়াবেটিস ও কিডনিজনিত সমস্যা আছে, তারা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে খেজুর খাবেন।

মিলে গেল বাবা ভাঙ্গার দুই ভবিষ্যদ্বাণী, সামনে কি ভয়ংকর বিপদ আসছে?

সুন্দরবন নিউজ ২৪ ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫, ৯:৫৮ অপরাহ্ণ
মিলে গেল বাবা ভাঙ্গার দুই ভবিষ্যদ্বাণী, সামনে কি ভয়ংকর বিপদ আসছে?

নতুন বছরের শুরুতেই অর্থাৎ ২০২৫ নিয়ে বাবা ভাঙ্গার দেওয়া দুই ভবিষ্যদ্বাণী মিলে গিয়েছে! আর এতেই বিশ্বের মানুষ আতঙ্কিত হয়ে উঠেছেন। তারা আশঙ্কা করছেন, পৃথিবীর সামনে কি তাহলে ভয়ংকর বিপদ আসছে?

বাবা ভাঙ্গা ছিলেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভবিষ্যদ্বক্তাদের মধ্যে একজন। ২০২৫ সাল শুরুর আগেই, বাবা ভাঙ্গার দুটি ভয়ংকর ভবিষ্যদ্বাণী বাস্তব হয়ে উঠেছে। অনেকেই ধারণা করছেন, ২০২৫ সালের প্রথম ৯ দিনেই তার পূর্বাভাসের অনেক কিছুই সত্য প্রমাণিত হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে, বিশ্বের মানুষের মনে এক নতুন আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে।

বাবা ভাঙ্গা ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, ২০২৫ সালের শুরুর দিকে পৃথিবী একটি ভয়ংকর ভাইরাসের শিকার হবে, যা দ্রুত ছড়াবে এবং বিশ্বব্যাপী আতঙ্ক সৃষ্টি করবে। ২০২৫ সালের মাত্র ৯ জানুয়ারি, হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাস (HMPV) ছড়াতে শুরু করেছে, যা বিভিন্ন দেশের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করেছে। ভাইরাসটির প্রকোপ বেড়ে চলেছে এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও এই ভাইরাসকে নজরদারিতে রেখেছে।

সেসময় বাবা ভাঙ্গা আরও বলেছিলেন, ২০২৫ সালে পৃথিবী বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার হবে। ঠিক ৯ জানুয়ারি, চীনে একটি ভয়ংকর ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। এর পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলস ও ক্যালিফোর্নিয়াতে বিশাল দাবানল চলছে, যা বহু মানুষের জীবন এবং সম্পত্তি ধ্বংস করেছে। এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়গুলো বাবা ভাঙ্গার পূর্বাভাসের সঙ্গে মিলছে এবং বিশ্বব্যাপী ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা বাড়িয়েছে।

বাবা ভাঙ্গা আরও ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন যে, ২০২৫ সালে ইউরোপে একটি ভয়ংকর যুদ্ধ হবে, যা বিপুল ক্ষয়ক্ষতি সৃষ্টি করবে এবং প্রচুর প্রাণহানি ঘটাবে। যুদ্ধের মাধ্যমে নতুন নতুন দেশগুলোর মধ্যে সংঘর্ষ হতে পারে। এই দিক থেকে দেখলে বুঝা যাচ্ছে সেই আগুন জ্বলতে শুরু করেছে। কিছু অঞ্চলে যুদ্ধ চলছে এবং আরও বড় আকারে যুদ্ধের আশঙ্কা রয়েছে। বাবা ভাঙ্গা আরও বলেছিলেন, ইউরোপে ভয়ংকর যুদ্ধ হবে এবং এতে ভ্লাদিমির পুতিনের গৌরব অক্ষুণ্ণ থাকবে।

বাবা ভাঙ্গা আরও পূর্বাভাস দিয়েছিলেন, পৃথিবীর উষ্ণায়নের ফলে পৃথিবীর হিমবাহ গলে যাবে এবং মেরুবরফও গলে যাবে। এর ফলে সমুদ্রের স্তর উপরে চলে আসবে এবং পৃথিবীর বহু অঞ্চল পানির নিচে তলিয়ে যাবে। এর ফলে বিপুল সংখ্যক মানুষ তাদের ঘরবাড়ি হারাবে এবং বিশ্বের অনেক জায়গা হারিয়ে যাবে।

উল্লেখ্য, বুলগেরিয়ান এই নারী জ্যোতিষীর ছিল অলৌকিক ক্ষমতা। অন্তত তার অনুসারীরা তাই মনে করেন। ১৯৯৬ সালে মৃত্যু হয়েছে তার। কিন্তু তার আগে তিনি পৃথিবীর বুকে ঘটতে যাওয়া বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দিয়ে গিয়েছেন অনেক ভবিষ্যদ্বাণী। বিশ্বজুড়ে এখনো অনেকেই তার ভবিষ্যদ্বাণী বেশ গুরুত্ব সহকারে আমলে নেন। রয়েছে বাবা ভাঙ্গার বহু অনুসারীও। সবচেয়ে অবাক ব্যাপার হলো, ১৯৯০ সালে এক ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালের ১১ আগস্ট তিনি মারা যাবেন। আর সবাইকে হতবাক করে দিয়ে ঠিক সেদিনই তার মৃত্যু হয়।

সূত্র : দ্য ইকোনমিক টাইমস

দেশের মঙ্গলের জন্য রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নিতে পারি: অলি আহমদ

সুন্দরবন নিউজ২৪/ন্যাশনাল ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫, ৫:২১ অপরাহ্ণ
দেশের মঙ্গলের জন্য রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নিতে পারি: অলি আহমদ

লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বাংলাদেশের সমকালীন রাজনীতি নিয়ে বরাবরই সরব। গত ৫ আগস্ট পরবর্তী রাজনৈতিক ইস্যু নিয়ে সংবাদমাধ্যমে নানা বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন। সম্প্রতি তিনি যুগান্তর ডিজিটালকে বলেছেন, তিনি রাষ্ট্রের মঙ্গলের জন্য রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নিতে আগ্রহী। এছাড়া তিনি উপদেষ্টা ও তাদের কর্মকাণ্ড নিয়েও কথা বলেছেন।

প্রতিবেদক: আপনি রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নিতে চান কিনা বা এ বিষয়ে আপনি কি বলবেন?

অলি আহমদ: দেশের মঙ্গলের জন্য নিতে পারি। কারণ বাংলাদেশে রাষ্ট্র পরিচালনার অভিজ্ঞতা আমি ছাড়া বর্তমানে কারো নাই- আমি এটা গর্ব করে বলব না- শহিদ জিয়ার সঙ্গে আমি পাঁচ বছর রাষ্ট্র পরিচালনা করেছি একসঙ্গে- তিনবার মন্ত্রী ছিলাম, ছয়বার এমপি ছিলাম- এই অভিজ্ঞতা নিয়ে এর ধারের কাছে বাংলাদেশে কেউ নেই। রাষ্ট্র পরিচালনা করার অভিজ্ঞতা কারো নাই। হয়তো মন্ত্রী পরিচালনা করার অভিজ্ঞতা আছে কিন্তু রাষ্ট্র পরিচালনা করার অভিজ্ঞতা আমি ছাড়া বর্তমানে কারো নেই; সেই দক্ষতাও নেই।

প্রতিবেদক: অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কার্যক্রম নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী

অলি আহমদ: তারা খুব দীর্ঘ গতিতে চলছে। আরও দ্রুতগতিতে চলা উচিত ছিল। তাদের কাছ থেকে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পর্বত সমান। কিন্তু জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা তারা ভঙ্গ করেছে। তাদেরকে আরও সুপরিকল্পিতভাবে; নির্দিষ্টভাবে প্রত্যেকটা মন্ত্রণালয়ের কী করণীয়- প্রধান উপদেষ্টার উচিত ছিল প্রত্যেকটা মন্ত্রণালয়ের জন্য একটা রূপরেখা তৈরি করা এবং এই রূপরেখা তৈরি করে প্রত্যেকটা মন্ত্রীকে কাগজটা হাতে ধরিয়ে দেওয়া। তুমি এই লাইনটা ফলো করো; এই লাইনটা ফলো করে তোমার কর্মকাণ্ডগুলি পরিচালনা করো। তাহলে অধিক সফলতা আসত এবং এটা সময়সীমা বেঁধে দেওয়া উচিত ছিল।

তিনি আরও বলেন, একটা পোস্টিং করতেও দুই সপ্তাহ চলে যায়; একটা পোস্টিং ক্যানসেল করতে পাঁচ সপ্তাহ চলে যাচ্ছে- এভাবে তো হয় না। প্রত্যেক মন্ত্রীকে অর্থাৎ যারা উপদেষ্টা হয়েছে তাদেরকে একটা রূপরেখা দেওয়া হওয়া উচিত ছিল- যে তোমাকে এই কাজগুলি এতদিনের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে। যেমন আমি যখন প্রধান উপদেষ্টার কাছে গেলাম উনাকে কতগুলি পরামর্শ দিয়েছিলাম- যে আপনি কমিটিগুলি করেছেন খুবই ভালো করেছেন। কমিটির কাজ হবে বড় বড় এক্সপার্টদেরকে নিয়ে তাদের সুনির্দিষ্ট বিষয়গুলি আলোচনা করবে; আলোচনা করে তারা একটা রূপরেখা রেডি করবে। এই রূপরেখা রেডি করে তাদের মেম্বারদের সঙ্গে এগুলি নিয়ে আলোচনা করে একটা চূড়ান্ত রূপ নেবে। চূড়ান্ত রূপ নেওয়ার পরে এটা রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে সার্কুলেট করা হবে। রাজনৈতিক দলগুলি এই খসরা পেপারের ওপরে তাদের মন্তব্যগুলি দেবে।

কিন্তু ঠিক উলটাটা হয়েছে- এই কমিটিগুলি তার ধারের কাছেও যায় নাই। কমিটিগুলি প্রথম দিন থেকেই রাজনৈতিক দলের মন্তব্য চাচ্ছে। একটা রূপরেখা তৈরি করে রাজনৈতিক দলগুলিকে দিলে তাহলে দেশ উপকৃত হতো এবং তারপরে রাজনৈতিক দলের মতামত পাওয়ার পরে লিখিতভাবে পুরো দেশে একটা কর্মশালা হওয়া উচিত ছিল দুই তিন দিনের জন্য। বিভিন্ন জেলা থেকে যারা এ বিষয়ে এক্সপার্ট তাদের ডেকে দুইদিন তিনদিন এটার ওপরে ডেলিব্রেশন হবে; তাদের মন্তব্য নেবে- তাহলে কোনো রাজনৈতিক দল আর দ্বিমত পোষণ করার সুযোগ পেত না। সমগ্র জাতিকে এটাতে ইনভল্ভ করা হতো- প্রথমে ইনভল্ভ করলেন আপনি এক্সপার্টদেরকে, তারপরে আপনি ওই কমিটির মেম্বারদেরকে, তারপরে রাজনৈতিক দলকে, তারপরে কর্মশালার মাধ্যমে পুরো বাংলাদেশের এক্সপার্টদেরকে; তাহলে এখানে রাজনৈতিক দলের আর কোনো বিষয় থাকতো না; কেউ আপত্তি করার মত সুযোগ থাকতো না। কিন্তু এ কাজটা কোন কমিটি করে নাই। তারা নিজের ইচ্ছামত একটা চিঠি ইস্যু করে প্রত্যেকটা রাজনৈতিক দলকে দায়সারা গোছের কাজ করছে। তারা নিজেই কাজ জানে না আমাদের কাছ থেকে কী কাজ নেবে।