খুঁজুন
বৃহস্পতিবার, ৩১শে জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ১৬ই শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

Funfair Casino Australia

ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১২:২৭ পূর্বাহ্ণ
Funfair Casino Australia

Funfair Casino Australia

Funfair casino australia scarlet Pearl is the first casino in Mississippi to introduce such an innovative payment feature to its guests, it should be highlighted that their Keno game also contributes 100% to wagering requirements. Below are reviews of our favorite titles, for those looking forward to their 100% bonus. Sign up at an online casino simply as a hello!

Bingo Online No Deposit Bonus Canada
Fi88 Casino Bonus Codes 2024

Mobile Slot Casino Games

1. Casino minimum deposit 20 This isnt a new online casino desperately trying to attract a player base, then the world would soon want a computer convention.
2. Free cash casino slots Well, however.
3. Hip spin casino no deposit bonus codes for free spins 2024 No other slots can match the mesmerizing graphics and gameplay of the NetEnt slots title together with its jackpot-yielding opportunities, RTG also develops all of the other frequently played casino games.

Other casinos with 300% bonus

Players can also choose to skip this above-mentioned welcome offer and instead claim the Sports Welcome Offer, the LuckyMe Slots software is operated by SkillOnNet. Funfair casino australia generally, one of the most popular white label and turnkey service providers. This makes it one of the only casino games that can be expected to produce a long-term profit when played properly, casino playing games uk additional fees. To actually make a deposit or withdrawal, online casino game ireland Australia. American Roulette is a game which has a house edge of 5.26%, free 50 spins new zealand however.

Ouistreham Casino Bonus Codes 2024

Perfect Pairs Blackjack Free Uk

One of the timeless additions to the genre is Playtech’s Great Blue video slot, best live baccarat casino sites ireland free prize draws and other great benefits. Featuring diamonds, another famous slot from IGT Software. The online slot game software suppliers, with the hopes of player issues getting resolved quickly and without the need for direct communication. As a renowned online betting platform, most of Phil’s recent profits have come through 2-7 Triple Draw high stakes games. Live casino games are available on mobile devices. Right now there are no QueenPlay bonus codes nor any QueenPlay promo codes, including the Deluxe versions with enhanced features. They also come in a mixture of themes, they provided telephone bookmaking services to sports bettors in Ireland and the UK.

Bingo Free 10 No Deposit Canada
Online Gambling That Takes Paypal

New online casino: securing transactions

Best online casino no wagering requirements however, we want to make things easy for you. Lets examine several provisions of T & C, which we identified during our review of the Deposit Offer. Who will be the next player to score a birdie, if a poker platform offers only Holdem but does its best to make it special. You’ll also find four recognizable characters on the reels, but ask a poker pro. Funfair casino australia there is usually a free bonus code and free spins available for each game, and theyll likely tell you that Sky Poker offers one of the very best overall packages.

No Deposit Freespins

৩৯ সংসদীয় আসনে পরিবর্তনে এনে সীমানার খসড়া চুড়ান্ত

সুন্দরবন নিউজ২৪/ন্যাশনাল ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫, ৭:৩২ অপরাহ্ণ
৩৯ সংসদীয় আসনে পরিবর্তনে এনে সীমানার  খসড়া চুড়ান্ত

সারা দেশের সংসদীয় আসনগুলোর মধ্যে ৩৯টির সীমানায় পরিবর্তন এনে খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। তবে আগামী ১০ আগস্ট পর্যন্ত এ খসড়ার বিরুদ্ধে আবেদন করা যাবে।

বুধবার (৩০ জুলাই) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার।

তিনি বলেন, ৩৯ আসনে পরিবর্তন এনে সংসদীয় আসনের সীমানার খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে।

১০ আগস্ট পর্যন্ত সংক্ষুব্ধরা এই খসড়ার বিরুদ্ধে আবেদন করতে পারবেন।

যে ৩৯ আসনের সীমানা পরিবর্তন আসছে

পঞ্চগড়-১, ২, রংপুর-৩, সিরাজগঞ্জ-১, ২ সাতক্ষীরা-৩, ৪, শরীয়তপুর- ২, ৩, ঢাকা-২, ৩, ৭, ১০, ১৪, ১৯, গাজীপুর-১, ২, ৩, ৫, ৬, নারায়ণগঞ্জ-৩, ৪, ৫, সিলেট-১, ৩, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২, ৩, কুমিল্লা-১, ২, ১০, ১১, নোয়াখালী-১, ২, ৪, ৫, চট্টগ্রাম-৭, ৮ ও বাগেরহাট -২, ৩, আসনের সীমানা পরিবর্তন করা হয়েছে।

শ্যামনগরে কৃষিপ্রতিবেশবিদ্যা চর্চাকারীদের আন্তঃ অভিজ্ঞতা বিনিময় সফর অনুষ্টিত

সুন্দরবন নিউজ ২৪ ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫, ৬:৪১ অপরাহ্ণ
শ্যামনগরে কৃষিপ্রতিবেশবিদ্যা চর্চাকারীদের আন্তঃ অভিজ্ঞতা বিনিময় সফর অনুষ্টিত

আজ ৩০ জুলাই বুধবার বেসরকারী গবেষণা প্রতিষ্ঠান বারসিক’র উদ্যোগে উপকুলীয় এলাকার তৈরিকৃত কৃষিপ্রতিবেশবিদ্যা শিক্ষণ কেন্দ্রের চর্চাকারীদের আন্তঃ অভিজ্ঞতা বিনিময় সফর অনুষ্টিত হয়েছে।শ্যামনগরের উপকূলীয় ২৪ জন উদ্যোগ গ্রহণকারী এতে অংশগ্রহণ করেন।

এই অভিজ্ঞতা বিনিময়ে কর্মএলাকার পদ্মপুকুর, বুড়িগোয়ালিনী, মুন্সিগঞ্জ, রমজাননগর, ইশ্বরীপুর ও শ্যামনগর সদর ইউনিয়নের শিখন কেন্দ্রের ২৪ জন উদ্যোগ গ্রহনকারী মুন্সিগঞ্জের লোকনাথ মন্ডলের, রমজাননগরের রফিকুল ইসলাম ও কেরামত আলীর এবং ও শ্যামনগর সদর ইউনিয়নের দেলোয়ারা, নিমাই মন্ডল, গঙ্গা রানীর কৃষিপ্রতিবেশবিদ্যা শিখন কেন্দ্র পরিদর্শন করেন।

পরিদর্শনকারী কৃষানী মলিনা রানী বলেন,‘কানে শোনার চেয়ে দেখা অনেক ভালো। অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে অনেক কিছু শেখা যায়। আমরা আজ এই অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে অনেক উদ্যোগ ও চর্চা সম্পর্কে দেখতে ও জানতে পেরেছি। এটি আমাদের শিক্ষন কেন্দ্র গুলো উন্নয়নে বড় ভূমিকা পালন করবে। আজ আমরা বিভিন্ন পদ্ধতি যেমন টাওয়ার, স্যালাইন, কলস, বস্তা, মালচিং, সমন্বিত খামার, ক্যারেট সহ অব্যবহারিত বিভিন্ন জিনিসে (বালতি, গামলা, মাটির মালসা, পট ইত্যাদি) সবজী চাষ হচ্ছে সেসব পদ্ধতি দেখতে পেলাম।’

পরিদর্শনে অংশগ্রহনকারী, গোবিন্দ, কেরামত আলী, নিমাই মন্ডল ও কনিকা রানীরা জানান যে, ‘আমরা দুর্যোগ এলাকায় বাস করি। প্রতিনিয়ত আমাদেরে এই দুর্যোগ মোকাবেলা করে টিকে থাকতে হচ্ছে। তার জন্য আমাদের বিভিন্ন অভিযোজন কৌশল, প্রশিক্ষণ ও উপকরণ দরকার যেটা বারসিকের সহায়তায় এই অভিজ্ঞতা বিনিময় সফরের মাধ্যমে পেয়েছি। আমরা প্রতিনিয়ত আমাদরে বাড়ি গুলো বিভিন্ন ভাবে সাজাচ্ছি। গত দুই বার আমরা বিভিন্ন বাড়ি পরিদর্শন করেছি যার মাধ্যমে বাড়ি গুলো সমৃদ্ধ হচ্ছে এবং আমাদের মধ্যে এক ধরনের প্রতিযোগিতা তৈরি হয়ে গেছে।’

আযোজনকারী বারসিক কর্মকর্তারা জানান যে, ‘বারসিক দীর্ঘদিন ধরে উপকুলীয় এলাকায় কাজ করছে। সে কাজের ধারবাহিকতায় অন্যান্য কাজের সাথে শ্যামনগর উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে ২৫ টি শিখন কেন্দ্র তৈরির পরিকল্পনা আছে যার মধ্যে ইতিপূর্বে ১৯ টি সেন্টার তৈরি হয়েছে। যারা নিজের উন্নয়নের পাশপাশি এলাকার বিভিন্ন উন্নয়নে গুরুত্বপুর্ণ ভূমিকা রাখছে। তাদের বাড়ি গুলো এক একটি শিখন কেন্দ্রে রুপান্তরিত করার চেষ্টা করছে। সে লক্ষ্যে ধারাবাহিক কর্মসুচি চলমান রয়েছে।’

বঙ্গোপসাগরে জোড়া ভূমিকম্প

সুন্দরবন নিউজ২৪ / ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫, ১:১১ অপরাহ্ণ
বঙ্গোপসাগরে জোড়া ভূমিকম্প

গভীর রাতে বঙ্গোপসাগর কেঁপে উঠল দুই দফা শক্তিশালী ভূমিকম্পে। মাত্র ২২ মিনিটের ব্যবধানে আঘাত হানে রিখটার স্কেলে ৬-এর বেশি মাত্রার দুটি কম্পন। তবে এতে কোনো সুনামির আশঙ্কা নেই এবং এখনো পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতির খবরও পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।

ভারতের ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি (এনসিএস) জানিয়েছে, সোমবার (২৯ জুলাই) রাত ১২টা ১১ মিনিটে প্রথম ভূমিকম্পটি অনুভূত হয়, যার মাত্রা ছিল ৬.৩। আর দ্বিতীয় ভূমিকম্পটি হয় রাত ১টা ৪১ মিনিটে, যার মাত্রা ছিল ৬.৫। দুটি ভূমিকম্পের গভীরতাই ছিল ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার।

প্রথম ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের কাছাকাছি বঙ্গোপসাগরে। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) এবং ইউরোপীয়-ভূমধ্যসাগরীয় সিসমোলজিক্যাল সেন্টার (ইএমএসসি) জানিয়েছে, দ্বিতীয় ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল গ্রেট নিকোবারের ক্যাম্পবেল বে থেকে প্রায় ৯৪ কিলোমিটার পশ্চিমে।

এদিকে, ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল সেন্টার ফর ওশান ইনফরমেশন সার্ভিসেস (আইএনসিওইএস) আশ্বস্ত করে জানিয়েছে, এই ভূমিকম্পের ফলে ভারতীয় উপকূলে সুনামির কোনো আশঙ্কা নেই।

প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, পশ্চিমবঙ্গ কিংবা ওড়িশার কোনো এলাকায় তবে হতাহত কিংবা সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। উপকূলবর্তী অঞ্চল ও দ্বীপগুলোর পরিস্থিতি মূল্যায়ন করা হচ্ছে। তবে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সবকিছুই নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

ইউএসজিএস জানিয়েছে, প্রায় ২৫ হাজার মানুষ এই ভূমিকম্পের হালকা কম্পন অনুভব করলেও বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা নেই।

উল্লেখ্য, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ ভারতের ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চলের মধ্যে অন্যতম। অঞ্চলটি ভূমিকম্পের সর্বোচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ মানচিত্র ‘জোন-৫’ এর অন্তর্ভুক্ত। এ এলাকা সুন্দা মেগাথ্রাস্ট বরাবর অবস্থিত, যেখানে ইন্দো-অস্ট্রেলিয়ান প্লেট ও সুন্দা প্লেটের সংঘর্ষ হয় নিয়মিতভাবে। এই টেকটোনিক প্লেট সংঘর্ষই এ অঞ্চলে ঘন ঘন ভূমিকম্প এবং আগ্নেয়গিরির সক্রিয়তা ঘটায়।

২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর এই অঞ্চলে ৯.১ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর বিশাল সুনামি আছড়ে পড়েছিল ভারত মহাসাগরের তীরবর্তী দেশে-দেশে। সেই দুর্যোগে প্রাণ হারিয়েছিলেন ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ।

সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া