খুঁজুন
রবিবার, ১২ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৮শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিনা পারিশ্রমিকে তিন হাজার কবর খুঁড়েছেন মনু মিয়া

সুন্দরবন নিউজ২৪ ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৬ জানুয়ারি, ২০২৫, ৭:৩৪ অপরাহ্ণ
বিনা পারিশ্রমিকে তিন হাজার কবর খুঁড়েছেন মনু মিয়া

এলাকার কারও মৃত্যুর খবর পেলেই তড়িঘড়ি করে খুন্তি-কোদাল, দা, চাকু, স্কেল আর করাতসহ কবর খোঁড়ার প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি নিয়ে মৃত ব্যক্তির বাড়িতে ছুটে যান ৭৩ বছর বয়সী আলোচিত গোর খোদক মো. মনু মিয়া। দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছাতে ঘোড়ার পিঠে চেপে চলেন তিনি।

মৃত ব্যক্তির বাড়িতে গিয়ে বাঁশ কাটা থেকে শুরু করে কবর খোঁড়া শেষ করে দাফন পর্যন্ত সেখানে থাকেন তিনি। দাফন শেষ হওয়ার পর আবার সব যন্ত্রপাতি ব্যাগে নিয়ে ঘোড়ার পিঠে উঠে বাড়ির পথে রওনা হন।

কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলার জয়সিদ্দি ইউনিয়নের আলগাপাড়া গ্রামের ৭৩ বছরের বৃদ্ধ মনু মিয়ার ঘোড়ায় চড়ে এমন উদ্দাম গতির ছুটে চলা দেখলেই যে কেউ বুঝতে পারেন নিশ্চিত কারও মৃত্যু হয়েছে। কবর খোঁড়ার পর মৃত ব্যক্তির পরিবারের কারও কাছ থেকে নেন না পারিশ্রমিক বা যাতায়াত খরচ। এলাকার সবার কাছে শ্রদ্ধা ও সম্মানের পাত্র তিনি। পরিচিতি পেয়েছেন শেষ ঠিকানার কারিগর হিসেবে।

পাড়া-পড়শিরা জানান, মনু মিয়া খুব সহজ-সরল একজন ভালো মানুষ। বর্তমান সময়ের স্বার্থ ছাড়া কাউকে কোনো কাজে পাওয়া যায় না, কিন্তু সেখানে মো. মনু মিয়া বিনাপারিশ্রমিকে মানুষের বাড়িতে গিয়ে কবর খুঁড়ে ‍দিয়ে আসেন- এটা খুবই বিরল ঘটনা।

চাহিদাবিহীন এই মানুষটির নেই অঢেল টাকা-পয়সা, সম্পত্তি। কিন্তু তার নীতি-নৈতিকতা মুগ্ধ করে এলাকার সবাইকে। এই বুড়ো বয়সেও কোনো কিছুর বিনিময় ছাড়া সারাটা দিন তিনি যে পরিশ্রম করেন সেটা যে কোনো যুবক করলেও হাঁপিয়ে উঠবে- এমন আলোচনা সবার মুখে। স্ত্রী রহিমা আক্তারকে (৫৬) নিয়ে নিজের সৎ উপায়ে উপার্জিত অর্থ দিয়ে ছোট সংসার চলছে- এতেই খুশি মনু মিয়া।

স্থানীয় ইউপি মেম্বার মো. সাইফুল ইসলাম কালবেলাকে বলেন, মনু ভাই খুব ভালো মানুষ। আমরা ছোট সময় থেকেই দেখে আসছি তিনি বিনাপারিশ্রমিকে মানুষের কবর খোঁড়েন। তার মতো এমন ভালো মানুষ আমাদের এলাকায় জন্মগ্রহণ করেছে- এতেই আমরা গর্বিত।

মনু মিয়া কবর খোঁড়ার কাজ শুরু করেন ১৯৭২ সাল থেকে। নিজে পড়াশোনা না জানলেও কবর খুঁড়ে এসে মানুষকে দিয়ে ডায়েরিতে সুন্দর করে লাশের নাম, ঠিকানা, তারিখ লিখে রাখেন তিনি। ডায়েরির তথ্য অনুযায়ী, এ যাবৎ তিন হাজার চল্লিশ জনের কবর খুঁড়েছেন তিনি। এর মধ্যে রয়েছে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান, সাহাব উদ্দিন ঠাকুরসহ বিশিষ্টজনদের কবর। জীবনের বাকি সময়টুকু এভাবেই কাটিয়ে দিতে চান মনু মিয়া।

নিম্নমধ্যবিত্ত কৃষক পরিবারের সন্তান মনু মিয়ার মা সারবানুর মৃত্যু হয় ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ। মায়ের কবর তৈরিতে অংশ নেন কিশোর মনু মিয়া। সেই থেকে শুরু। ৫৩ বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি বিনাপারিশ্রমিকে নিজের টাকা খরচ করে কবর খোঁড়েন। বাবার জমি বিক্রি করে ঘোড়া কিনেছেন। যন্ত্রপাতি তৈরি করতে খরচ হয়েছে লাখ টাকা। সংসার চলে টেনেটুনে। এতে কোনো কষ্ট নেই তার। দুই ভাই ও তিন বোনের মধ্যে মনু মিয়া তৃতীয়। কবর খোঁড়ার কাজে বাহন হিসেবে এ পর্যন্ত তিনি চৌদ্দটি ঘোড়া কিনেছেন। আর এ জন্য বিক্রি করতে হয়েছে বাবার জমি। বাবার কাছ থেকে পাওয়া একটি জমি বন্ধক দিয়ে বর্তমানে চলে তার সংসারসহ কবর খোঁড়ার ব্যয়। মনু মিয়ার স্ত্রী থাকলেও কোনো ছেলে-মেয়ে নেই।

গোরখোদক মনু মিয়া বলেন, মানুষের দেখাদেখি শখের বশে কবর খুঁড়তে খুঁড়তে এখন এটা নেশা হয়ে গেছে। কোথাও মানুষ মারা যাওয়ার খবর পেলেই মনটা ছটফট করে। দ্রুত খুন্তি-কোদাল, দা, চাকু, স্কেল আর করাতসহ কবর খোঁড়ার প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি নিয়ে মৃত ব্যক্তির বাড়িতে ছুটে যাই। সুন্দর করে কবর খুঁড়ে, দাফন সম্পন্ন করে তারপর বাড়িতে আসি। আমি কবর খুঁড়ে কারো কাছ থেকে কোনো টাকা-পয়সা নেই না। আমি স্বেচ্ছায় এই কাজটি করতে ভালোবাসি। আমার কোনো ছেলেমেয়ে নেই, আমি জীবনের বাকি সময়টুকু মানুষের কবর খুঁড়ে কাটিয়ে দিতে চাই।

নিজ জেলা কিশোরগঞ্জের বিভিন্ন উপজেলাসহ হবিগঞ্জ জেলার আজমিরীগঞ্জ উপজেলাতেও বহু কবর খনন করেছেন তিনি। কবর খোঁড়ার একজন নিখুঁত, সুদক্ষ এবং সুনিপুণ কারিগর হিসেবে নিজের জেলাসহ পাশের জেলা হবিগঞ্জেও সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে মো. মনু মিয়ার।

দিনের শুরুতে প্রতিদিন সকালে খেজুর খেতে পারেন

সুন্দরবন নিউজ ২৪ ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫, ২:৪১ অপরাহ্ণ
দিনের শুরুতে  প্রতিদিন সকালে খেজুর খেতে পারেন

খেজুরে প্রচুর দ্রবণীয় আঁশ থাকে, যা হজম প্রক্রিয়ার জন্য ভালো। কোষ্ঠকাঠিন্য ও পেটের সমস্যা দূর করতে পারে খেজুর।
খেজুর হৃৎপিণ্ডের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। রক্তপ্রবাহে গতি সঞ্চার করে। ভিটামিন ও খনিজের উৎস এ ফলটি প্রতিদিন খেয়ে কমাতে পারেন কোলেস্টেরলের মাত্রা ও প্রতিরোধ করতে পারেন নানারকম অসুখ-বিসুখ।

বিশেষজ্ঞদের মতে, মিষ্টি স্বাদের এ ফলটিতে ফ্যাটের পরিমাণ কম বলে এটি কোলেস্টেরল কমায়। এতে রয়েছে প্রোটিন, ডায়েট্রি ফাইবার, ভিটামিন বি-১, বি-২, বি-৩, বি-৫ ও ভিটামিন এ।

গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন মাত্র তিনটি খেজুর খেয়ে বিভিন্ন প্রকার শারীরিক সমস্যা কাটানো সম্ভব। এড়ানো সম্ভব প্রসবকালীন ঝুঁকির মাত্রা।

দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় ফাইবার এবং বিভিন্ন প্রকার অ্যামিনো এসিড থাকায় খেজুর হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে।

প্রাকৃতিক গ্লুকোজ, সুক্রোজ ও ফ্রুক্টোজ রয়েছে বলে এটি এনার্জি বুস্টার হিসেবে পরিচিত। কম ক্যালরিযুক্ত এ ফলটি বিকেলের স্ন্যাকসে ওট ও দুধের সঙ্গে যোগ করতে পারেন।

লোহার উৎকৃষ্ট উৎস বলে যাদের অ্যানিমিয়া রয়েছে তারা নিয়মিত খেজুর খান। ফ্লোরিন সমৃদ্ধ খেজুর দাঁতের ক্ষয়রোধে সহায়ক।

শরীর ঝরঝরে রাখতে সারারাত দুধে বিচি ছাড়ানো খেজুর ভিজিয়ে রাখুন। সকালে দুধ সমেত খেজুর মিক্সারে ব্লেন্ড করে নিন। খাওয়ার সময় মধু ও এলাচগুঁড়া ব্যবহার করতে পারেন।

যারা ওজন বাড়াতে চান তাদের জন্য বিশেষ উপযোগী একটি খাবার খেজুর। এছাড়া যাদের ডায়াবেটিস ও কিডনিজনিত সমস্যা আছে, তারা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে খেজুর খাবেন।

মিলে গেল বাবা ভাঙ্গার দুই ভবিষ্যদ্বাণী, সামনে কি ভয়ংকর বিপদ আসছে?

সুন্দরবন নিউজ ২৪ ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫, ৯:৫৮ অপরাহ্ণ
মিলে গেল বাবা ভাঙ্গার দুই ভবিষ্যদ্বাণী, সামনে কি ভয়ংকর বিপদ আসছে?

নতুন বছরের শুরুতেই অর্থাৎ ২০২৫ নিয়ে বাবা ভাঙ্গার দেওয়া দুই ভবিষ্যদ্বাণী মিলে গিয়েছে! আর এতেই বিশ্বের মানুষ আতঙ্কিত হয়ে উঠেছেন। তারা আশঙ্কা করছেন, পৃথিবীর সামনে কি তাহলে ভয়ংকর বিপদ আসছে?

বাবা ভাঙ্গা ছিলেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভবিষ্যদ্বক্তাদের মধ্যে একজন। ২০২৫ সাল শুরুর আগেই, বাবা ভাঙ্গার দুটি ভয়ংকর ভবিষ্যদ্বাণী বাস্তব হয়ে উঠেছে। অনেকেই ধারণা করছেন, ২০২৫ সালের প্রথম ৯ দিনেই তার পূর্বাভাসের অনেক কিছুই সত্য প্রমাণিত হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে, বিশ্বের মানুষের মনে এক নতুন আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে।

বাবা ভাঙ্গা ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, ২০২৫ সালের শুরুর দিকে পৃথিবী একটি ভয়ংকর ভাইরাসের শিকার হবে, যা দ্রুত ছড়াবে এবং বিশ্বব্যাপী আতঙ্ক সৃষ্টি করবে। ২০২৫ সালের মাত্র ৯ জানুয়ারি, হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাস (HMPV) ছড়াতে শুরু করেছে, যা বিভিন্ন দেশের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করেছে। ভাইরাসটির প্রকোপ বেড়ে চলেছে এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও এই ভাইরাসকে নজরদারিতে রেখেছে।

সেসময় বাবা ভাঙ্গা আরও বলেছিলেন, ২০২৫ সালে পৃথিবী বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার হবে। ঠিক ৯ জানুয়ারি, চীনে একটি ভয়ংকর ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। এর পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলস ও ক্যালিফোর্নিয়াতে বিশাল দাবানল চলছে, যা বহু মানুষের জীবন এবং সম্পত্তি ধ্বংস করেছে। এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়গুলো বাবা ভাঙ্গার পূর্বাভাসের সঙ্গে মিলছে এবং বিশ্বব্যাপী ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা বাড়িয়েছে।

বাবা ভাঙ্গা আরও ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন যে, ২০২৫ সালে ইউরোপে একটি ভয়ংকর যুদ্ধ হবে, যা বিপুল ক্ষয়ক্ষতি সৃষ্টি করবে এবং প্রচুর প্রাণহানি ঘটাবে। যুদ্ধের মাধ্যমে নতুন নতুন দেশগুলোর মধ্যে সংঘর্ষ হতে পারে। এই দিক থেকে দেখলে বুঝা যাচ্ছে সেই আগুন জ্বলতে শুরু করেছে। কিছু অঞ্চলে যুদ্ধ চলছে এবং আরও বড় আকারে যুদ্ধের আশঙ্কা রয়েছে। বাবা ভাঙ্গা আরও বলেছিলেন, ইউরোপে ভয়ংকর যুদ্ধ হবে এবং এতে ভ্লাদিমির পুতিনের গৌরব অক্ষুণ্ণ থাকবে।

বাবা ভাঙ্গা আরও পূর্বাভাস দিয়েছিলেন, পৃথিবীর উষ্ণায়নের ফলে পৃথিবীর হিমবাহ গলে যাবে এবং মেরুবরফও গলে যাবে। এর ফলে সমুদ্রের স্তর উপরে চলে আসবে এবং পৃথিবীর বহু অঞ্চল পানির নিচে তলিয়ে যাবে। এর ফলে বিপুল সংখ্যক মানুষ তাদের ঘরবাড়ি হারাবে এবং বিশ্বের অনেক জায়গা হারিয়ে যাবে।

উল্লেখ্য, বুলগেরিয়ান এই নারী জ্যোতিষীর ছিল অলৌকিক ক্ষমতা। অন্তত তার অনুসারীরা তাই মনে করেন। ১৯৯৬ সালে মৃত্যু হয়েছে তার। কিন্তু তার আগে তিনি পৃথিবীর বুকে ঘটতে যাওয়া বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দিয়ে গিয়েছেন অনেক ভবিষ্যদ্বাণী। বিশ্বজুড়ে এখনো অনেকেই তার ভবিষ্যদ্বাণী বেশ গুরুত্ব সহকারে আমলে নেন। রয়েছে বাবা ভাঙ্গার বহু অনুসারীও। সবচেয়ে অবাক ব্যাপার হলো, ১৯৯০ সালে এক ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালের ১১ আগস্ট তিনি মারা যাবেন। আর সবাইকে হতবাক করে দিয়ে ঠিক সেদিনই তার মৃত্যু হয়।

সূত্র : দ্য ইকোনমিক টাইমস

বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়ন শাখার দ্বি – বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত।

ইসমাইল হোসেন, শ্যামনগর (সাতক্ষীরা)
প্রকাশিত: শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫, ৮:১৬ অপরাহ্ণ
বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়ন শাখার দ্বি – বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত।

বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়ন শাখার দ্বি – বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শ্যামনগর উপজেলার মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের হরিনগর বাজারে মুন্সিগঞ্জ জামাতে ইসলামীর কার্যালয়ের শনিবার ( ১১ জানুয়ারি) বিকাল ৩ টায়। বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন, মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়ন শাখার সভাপতি বাবলুর রহমান মোল্লার সভাপতিত্বে।প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন সাবেক সংসদ সদস্য সাতক্ষীরা ৪ আসনের গাজী নজরুল ইসলাম, সম্মানিত অতিথি , বাংলাদেশ জামাতে ইসলামের জেলা কর্ম পরিষদ সদস্য, মাওলানা আব্দুল মজিদ, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন শ্যামনগর উপজেলা শাখার সভাপতি মাস্টার আবদুর রশিদ, প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়ন শাখার ,গাজী আবুল হোসেন, বিশেষ অতিথি থেকে বক্তব্য দেন ,সাধারণ সম্পাদক ,বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের, মাওলানা মিজান ।

উপস্থিত ছিলেন সুন্দরবন প্রেসক্লাবের সভাপতি বেলাল হোসেন, সুন্দরবন প্রেসক্লাবের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আয়ুব আলী, সিনিয়র সহ-সভাপতি মাহফুজুর রহমান (তালেব) , সদস্য ইসমাইল হোসেন, অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়নের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন ৭নং মুন্সিগঞ্জ ইউনিয়ন শাখায় , বাবলুর রহমান মোল্লাকে, সভাপতি ও শওকাত হোসেন পাড় কে সাধারণ সম্পাদক করে ১৯ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির অনুমোদন দিয়ে শপথ পড়ানো হয়।