খুঁজুন
মঙ্গলবার, ১৮ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ৩রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্য আরেকটি এক এগারোর ইঙ্গিত: উপদেষ্টা নাহিদ

সুন্দরবন নিউজ২৪ /ন্যাশনাল ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫, ৬:৩১ অপরাহ্ণ
বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্য আরেকটি এক এগারোর ইঙ্গিত: উপদেষ্টা নাহিদ

অর্ন্তবর্তীকালীন সরকার নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে না পারলে নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হতে পারে বলে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে বক্তব্য দিয়েছেন তার কড়া সমালোচনা করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি মহাসচিবের নিরপেক্ষ সরকারের দাবি মূলত আরেকটা ১/১১ সরকার গঠনের ইঙ্গিত বহন করে। ১/১১ এর বন্দোবস্ত থেকেই আওয়ামী ফ্যাসিজমের উত্থান ঘটেছিলো।’

বৃহস্পতিবার বিকাল পাঁচটার দিকে নিজের ভেরিভাইড ফেসবুক আইডি ও পেজে দেওয়া এক পোস্টে একথা বলেন তিনি।

মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের জবাবে দেওয়া নাহিদের পোস্টে বর্তমানে বিএনপির অবস্থান ও সেনাশাসনের প্রেক্ষাপট তৈরির প্রসঙ্গ উঠে আসে।

নাহিদ ইসলাম তার পোস্টে এক-এগারোর যেই প্রসঙ্গ টেনেছেন তা মূলত প্রায় দেড় যুগ আগে দেশে জরুরি অবস্থা জারির মাধ্যমে রাষ্ট্র ক্ষমতায় সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধিষ্ঠিত হওয়ার পথ সুগম করেছিল। জাতীয় সংসদ নির্বাচন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অনাস্থা সৃষ্টি হওয়ার প্রেক্ষাপটে ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি এই সরকার ক্ষমতা নিয়েছিল। যারা দুই বছর ক্ষমতায় ছিল।

গত মঙ্গলবার বিবিসি বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মির্জা ফখরুল বলেছেন, ‘যদি সরকার পূর্ণ নিরপেক্ষতা পালন করে, তাহলেই তারা নির্বাচন কনডাক্ট করা পর্যন্ত থাকবেন। তা না হলে তো নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে।’ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা রাজনৈতিক দল গঠন করে সরকার থেকে আলাদা না হয়ে নির্বাচনে সম্ভাব্য অংশগ্রহণ সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে বিএনপি মহাসচিব ওই কথা বলেন।

এ প্রসঙ্গে নাহিদ তার পোস্টে লেখেন, ‘বিএনপি মহাসচিবের নিরপেক্ষ সরকারের দাবি মূলত আরেকটা ১/১১ সরকার গঠনের ইঙ্গিত বহন করে। ১/১১ এর বন্দোবস্ত থেকেই আওয়ামী ফ্যাসিজমের উত্থান ঘটেছিলো। বিএনপি মহাসচিবের বক্তব্যে সামনে আরেকটা ১/১১ সরকার, সংসদীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা ও নতজানু পররাষ্ট্রনীতির ধারাবাহিকতা এবং গুম-খুন ও জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার না হওয়ার আলামত রয়েছে।’

নাহিদ আরও লেখেন, ‘ছাত্র এবং অভ্যুত্থানের নেতৃত্বকে মাইনাস করার পরিকল্পনা ৫ই অগাস্ট থেকেই শুরু হয়েছে। ৫ই অগাস্ট যখন ছাত্র-জনতা রাজপথে লড়াই করছে, পুলিশের গুলি অব্যাহত রয়েছ, তখন আমাদের আপোষকামী অনেক জাতীয় নেতৃবৃন্দ ক্যান্টনমেন্টে জনগণ কে বাদ দিয়ে নতুন সরকার করার পরিকল্পনায় ব্যস্ত ছিলেন (অনেকে ছাত্রদের কথাও বলেছেন সেখানে)।’

‘আমরা ৩ই অগাস্ট থেকে বলে আসছি আমরা কোনো প্রকারের সেনাশাসন বা জরুরি অবস্থা মেনে নেব না। আমাদেরকে বারবার ক্যান্টেন্টমেন্টে যেতে বলা হলেও আমরা যেতে অস্বীকার করি। শেষ পর্যন্ত বঙ্গভবনে আলোচনা ও বার্গেনিং এর মাধ্যমে ড. ইউনূসকে প্রধান করে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের সিদ্ধান্ত হয়।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন একটা জাতীয় সরকার গঠন করতে চেয়েছিল বলে জানান নাহিদ। এ ব্যাপারে তিনি লেখেন, ‘আমরা চেয়েছিলাম ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ও নাগরিক সমাজের সমন্বয়ে একটা জাতীয় সরকার। জাতীয় সরকার হলে ছাত্রদের হয়তো সরকারে আসার প্রয়োজন হতো না। জাতীয় সরকার অনেকদিন স্থায়ী হবে এই বিবেচনায় বিএনপি জাতীয় সরকারে রাজি হয় নাই। কিন্তু অভ্যুত্থানের পরেই দেশে জাতীয় সরকারের প্রয়োজনীয়তা সবচেয়ে বেশি ছিল। অথচ বিএনপি জাতীয় সরকারের কথা বলতেছে সামনের নির্বাচনের পরে।’

‘ছাত্ররাই এই সরকারের এবং বিদ্যমান বাস্তবতার একমাত্র ফ্যাক্টর যেটা ১/১১ এর সরকার থেকে বর্তমান সরকারকে সম্পূর্ণভাবে আলাদা করে। বিএনপি কয়েকদিন আগে মাইনাস টু এর আলোচনা করলেও এখন ক্ষমতায় যাওয়ার পথ সুগম করার জন্য নিরপেক্ষ সরকারের নামে আরেকটি ১/১১ সরকারের প্রস্তাবনা করছে।’

বিএনপি মহাসচিবের নিরপেক্ষ সরকারের প্রস্তাব মেনে নেওয়া হবে না বলে পোস্টে উল্লেখ করেন নাহিদ ইসলাম। বলেন, ‘এ ধরনের পরিকল্পনা গণতন্ত্র ও জাতীয় স্বার্থের বিরুদ্ধে যাবে এবং ছাত্র-জনতা কোনোভাবেই এটা মেনে নেবে না। এবং আমি মনে করি এটা বিএনপির বিরুদ্ধেও ষড়যন্ত্র।’

পোস্টে তিনি উল্লেখ করেন, বর্তমান সরকারের বিভিন্ন সেক্টরে বিএনপিপন্থী লোকেরা নিয়োগ পেয়েছেন। তাই নিরপেক্ষ সরকারের দাবি তোলার আগে বিষয়টি মাথায় রাখার আহ্বান জানান তিনি।

তথ্য উপদেষ্টা লেখেন, ‘আর এই সরকার জাতীয় সরকার না হলেও সরকারে আন্দোলনের সব পক্ষেরই অংশীদারত্ব রয়েছে এবং সব পক্ষই নানান সুবিধা ভোগ করছে। সরকার গঠনের আগেই ৬ই অগাস্ট অ্যাটর্নি জেনারেল এবং পুলিশের আগের আইজির নিয়োগ হয়েছিল যারা মূলত বিএনপির লোক। এরকমভাবে সরকারের ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত নানান স্তরে বিএনপিপন্থী লোকজন রয়েছে। নির্বাচনের নিরপেক্ষতার কথা বললে এই বাস্তবতায়ও মাথায় রাখতে হবে।’

বক্তব্যে গণতন্ত্রবিরোধী ও অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাবিরোধী কোনো পরিকল্পনা হলে সেখানে বিন্দু পরিমাণ ছাড় দেওয়া হবে না বলে কড়া হুঁশিয়ারি দেন নাহিদ ইসলাম।

তিনি লেখেন, ‘রাষ্ট্রপতির পরিবর্তন, সংস্কার, নতুন সংবিধান, জুলাই ঘোষণা সব ইস্যুতেই বিএনপি বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। অথচ এগুলা কোনোটাই ছাত্রদের দলীয় কোনো দাবী ছিল না। কিন্তু দেশের স্থিতিশীলতা, বৃহত্তর স্বার্থ এবং জাতীয় ঐক্য ধরে রাখার জন্য ছাত্ররা বারবার তাদের অবস্থান থেকে সরে এসেছে। কিন্তু এর মানে এই না যে গণতন্ত্রবিরোধী ও অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাবিরোধী কোনো পরিকল্পনা হলে সেখানে আমরা বিন্দু পরিমাণ ছাড় দেব।’

নাহিদ আরও লেখেন, ‘আওয়ামী লীগ বিষয়ে ভারতের প্রধান দলগুলোর মধ্যে ঐক্য সম্ভব হয়েছে। অথচ বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ বিষয়ে আমরা ঐক্য করতে পারি নাই এত হত্যা ও অপরাধের পরেও। হায় এই ‘জাতীয় ঐক্য’ লইয়া আমরা কী রাষ্ট্র বানাবো!’

‘বাংলাদেশকে দুর্বল করা সহজ কারণ বাংলাদেশকে সহজেই বিভাজিত করা যায়। এ দেশের বড় বড় লোকেরা অল্পমূল্যে বিক্রি হওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকে।’

পোস্টের শেষাংশে নাহিদ লেখেন, আমি মনে করি না সমগ্র বিএনপি এই অবস্থান গ্রহণ করে। বরং বিএনপির কর্মী সমর্থকদের বড় অংশই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন চায়। বিএনপির দেশপ্রেমিক ও ত্যাগী নেতৃত্বকে আহবান করব, ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে না গিয়ে ছাত্র-জনতার সাথে বৃহত্তর ঐক্য ও সংহতির পথ বেছে নিন।

অনলাইন কম্পিউটার” এর নতুন ও আধুনিক কম্পিউটার শো-রুম উদ্বোধন ১৯ নভেম্বর

সুন্দরবন নিউজ ২৪ ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৫, ১২:০০ পূর্বাহ্ণ
অনলাইন কম্পিউটার” এর নতুন ও আধুনিক কম্পিউটার শো-রুম উদ্বোধন ১৯ নভেম্বর

সাতক্ষীরায় কম্পিউটার জগতে এক বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান অনলাইন কম্পিটার। খুব শীঘ্রই সাতক্ষীরা শহরের নিউমার্কেট সংলগ্ন এলাকা কাচ্চি ডাইন ও ইউসিবি ব্যাংকের নিচে “অনলাইন কম্পিউটার” এর একটি নতুন ও আধুনিক কম্পিউটার শো-রুম উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। উৎসবমূখর পরিবেশে আগামী ১৯ নভেম্বর, বুধবার বিকাল ৩.৩০ মিনিটে “অনলাইন কম্পিউটার” এর নতুন ও আধুনিক কম্পিউটার শো-রুম উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হবে। অনলাইন কম্পিউটারের স্বাত্তাধিকারী মোঃ মাসউদ রানা (রাজু) অনলাইন কম্পিউটার শুধু বিশ্বস্থ ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি একটি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে সাতক্ষীরাবাসীর কাছে দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করেছেন।

অনলাইন কম্পিউটারের স্বাত্তাধিকারী মোঃ মাসউদ রানা (রাজু) সকলের উদ্দেশ্যে তার ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন- মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে আমরা “অনলাইন কম্পিউটার” একটি নতুন ও আধুনিক কম্পিউটার শো-রুম উদ্বোধন করতে যাচ্ছি। আপনাদের ভালোবাসা, দোয়া ও সহযোগিতায় আমাদের এই উদ্যোগ বাস্তব রূপ পেয়েছে। এ উপলক্ষে আমরা এক দোয়া ও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছি। এই আনন্দঘন মুহূর্তে আপনাকে আমাদের সঙ্গে পেয়ে আমরা গর্বিত ও আনন্দিত হবো। আপনার উপস্থিতি আমাদের অনুপ্রেরণা জোগাবে এবং অনুষ্ঠানকে করবে আরও অর্থবহ। অনুগ্রহ করে উপস্থিত থেকে আমাদের এই নতুন যাত্রার সাক্ষী হোন এবং আমাদের জন্য দোয়া করবেন যেন “অনলাইন কম্পিউটার” প্রযুক্তি সেবায় মানুষের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠতে পারে।

ঠিকানা
কাচ্চি ডাইন ও ইউসিবি ব্যাংকের নিচে, নিউ মার্কেট মোড়, সাতক্ষীরা। তারিখ: ১৯ নভেম্বর, বুধবার সময়: বিকাল ৩.৩০ মিনিট
প্রয়োজনে: ০১৯১১-৬১৮৯২০।

শীতে প্রতিদিন কমলা খাওয়া কেন জরুরি

সুন্দরবন নিউজ ২৪ ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর, ২০২৫, ৬:৫৯ অপরাহ্ণ
শীতে প্রতিদিন কমলা খাওয়া কেন জরুরি

শীতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো খুবই জরুরি। তা না হলে জ্বর, কাশি, সর্দি, গলা ব্যথাসহ নানা ধরনের শারীরিক জটিলতা দেখা দেয়। এ কারণে শীতে পুষ্টিকর খাবারে ওপর গুরুত্বারোপ জরুরি বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এ সময় প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন কমলালেবু। তবে খালি পেটে এই ফল খাওয়া ঠিক নয়। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এই ফল নিয়মিত খেলে যেসব উপকারিতা মিলবে-

১. কমলালেবুর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। তাই এই ফল খেলে ইমিউনিটি বাড়বে। ত্বক এবং চুলের উজ্জ্বলতা বজায় রাখার জন্যেও নিয়মিত কমলালেবু খাওয়ার অভ্যাস রাখতে পারেন।

২. কমলালেবুতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস রয়েছে। এ কারণে এই ফল খেলে হৃৎপিণ্ড সুস্থ থাকে।

৩. কমলালেবু খেলে খাবার ভালভাবে হজম হয়। সেই জন্যই দুপুরের খাবারের পর কমলালেবু খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে অনেকের।

৪. কমলালেবুতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় হজমশক্তি ভাল হয় এই ফল খেলে।

কমলালেবুর খোসাও ফেলে না দিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন। কমলালেবুর খোসা রোদে শুকিয়ে গুঁড়ো করে রেখে দিন। এই উপকরণের সঙ্গে মধু, অলিভ অয়েল, দুধের সর ব্যবহার করে ফেসপ্যাক এবং ফেসস্ক্রাব তৈরি করতে পারেন বাড়িতেই। এই ফেসপ্যাক এবং ফেসস্ক্রাব ব্যবহার করলে, ত্বকের কালচে দাগছোপ দূর হবে। ত্বক থাকবে টানটান। কালচে দাগছোপ দূর হবে এবং উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে।

পাকিস্তানে বিশাল সোনার খনি আবিষ্কার

সুন্দরবন নিউজ২৪ ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৫, ১০:৩৮ অপরাহ্ণ
পাকিস্তানে বিশাল সোনার খনি আবিষ্কার

পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের হরিপুর জেলার তারবেলা এলাকায় বিশাল সোনার খনি আবিষ্কৃত হয়েছে। পাকিস্তান ফেডারেশন অব চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফপিসিসিআই) সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি ও এয়ার করাচির চেয়ারম্যান হানিফ গওহর এই দাবি করেছেন। পাকিস্তানি গণমাধ্যম দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন জানিয়েছে, সোমবার (৩ নভেম্বর) করাচি প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় হানিফ গওহর এই তথ্য জানান।

রেকর্ড ছুঁইছুঁই সোনার দাম, ভরিতে কত?  
হানিফ গওহর বলেন, আবিষ্কৃত এই সোনার খনিতে প্রায় ৬৩৬ বিলিয়ন ডলার মূল্যের সোনা মজুত আছে। খননকাজ শুরুর প্রস্তুতির জন্য অস্ট্রেলিয়া ও কানাডার দুটি ড্রিলিং কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ পেলেই তারবেলার মাটির নিচ থেকে সোনা উত্তোলনের কাজ শুরু হবে।

তবে, এই বিশাল স্বর্ণ মজুত আবিষ্কারের বিষয়ে সরকারিভাবে এখনো কোনো তথ্য প্রকাশিত হয়নি।